প্রশ্ন : শরীয়তের দৃষ্টিতে কি ধরনে মেয়ে বিয়ে করা উচিত?
উওর : ইমাম গাযালী রহঃ বলেন-
দাম্পত্য জীবন স্হায়ী, সফল, সুখী স্বচছন্দ্যময় হয়ার জন্য মেয়ে (স্এী) দের মধ্যে আটটি গুন থাকা আবশ্যক। বিশ্লেষণ নিম্নে দেয়া হলঃ-
উওর : ইমাম গাযালী রহঃ বলেন-
দাম্পত্য জীবন স্হায়ী, সফল, সুখী স্বচছন্দ্যময় হয়ার জন্য মেয়ে (স্এী) দের মধ্যে আটটি গুন থাকা আবশ্যক। বিশ্লেষণ নিম্নে দেয়া হলঃ-
১-
দ্বীনদারী বা ধার্মিক হওয়া।
লক্ষণীয় আটটি গুনের মধ্যে এটাই অন্যতম এবং এর উপরই সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা। কারণ স্এ্রী ধর্মীয় দিক থেকে উদাসীন হলে, নিজের সতীত্ব ও সম্ভ্রম রখ্খার খেেএ ও হবে দুর্বল।
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন-
সাধারনত রমণীদের বিবাহ করা হয় তার সম্পদ,সৌন্দর্য, বংশগত মর্যাদা ও তার দ্বীন ধর্মের জন্য। তবে তুমি অবশ্যই দ্বীনদার রমণী বেছে নেবে।তোমার মঈল হবে।( বুখারী)
লক্ষণীয় আটটি গুনের মধ্যে এটাই অন্যতম এবং এর উপরই সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা। কারণ স্এ্রী ধর্মীয় দিক থেকে উদাসীন হলে, নিজের সতীত্ব ও সম্ভ্রম রখ্খার খেেএ ও হবে দুর্বল।
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন-
সাধারনত রমণীদের বিবাহ করা হয় তার সম্পদ,সৌন্দর্য, বংশগত মর্যাদা ও তার দ্বীন ধর্মের জন্য। তবে তুমি অবশ্যই দ্বীনদার রমণী বেছে নেবে।তোমার মঈল হবে।( বুখারী)
২-
আখলাক তথা চরিএ - মাধুর্য্য ও সু স্বভাবের হওয়া।
রাসুল সঃ এরশাদ করেন- তোমাদের রমণীদের মাঝে সেই উওম, যাকে দেখে স্বামীর মন আনন্দে ভরে উঠে,তাকে কোন আদেশ করলে স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে তা পালন করে।আর স্বামীর অনুপস্হিতিতে আপন সম্ভ্রম ও স্বামীর সম্পদ রখ্খা করে। (আবু দাউদ)
রাসুল সঃ এরশাদ করেন- তোমাদের রমণীদের মাঝে সেই উওম, যাকে দেখে স্বামীর মন আনন্দে ভরে উঠে,তাকে কোন আদেশ করলে স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে তা পালন করে।আর স্বামীর অনুপস্হিতিতে আপন সম্ভ্রম ও স্বামীর সম্পদ রখ্খা করে। (আবু দাউদ)
৩-
রুপ-লাবণ্য বা রুপসী হওয়া।
ইমাম গাযালী রহঃ বলেন- যদি দ্বীনদারীর পাশা পাশি রুপ লাবণ্যকে দেখা হয় তাহলে সেখেেএ খতির আশংকা থাকেনা।বরং এমন রুপ লাবণ্য অধিক কল্যাণ বয়ে আনে।আর শরীয়তের দৃষ্টিতে এমন রুপ লাবণ্যই কাম্য।
(এহয়াউল উলুম)
ইমাম গাযালী রহঃ বলেন- যদি দ্বীনদারীর পাশা পাশি রুপ লাবণ্যকে দেখা হয় তাহলে সেখেেএ খতির আশংকা থাকেনা।বরং এমন রুপ লাবণ্য অধিক কল্যাণ বয়ে আনে।আর শরীয়তের দৃষ্টিতে এমন রুপ লাবণ্যই কাম্য।
(এহয়াউল উলুম)
৪-
মহরানা স্বল্প হওয়া।
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন- "সর্বোওম রমণী সে, যে রুপসী এবং তার মহর স্বল্প"।
তাখরীজে ইরাক্বী-২/৩৬
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন- "সর্বোওম রমণী সে, যে রুপসী এবং তার মহর স্বল্প"।
তাখরীজে ইরাক্বী-২/৩৬
৫-
রমণী অধিক সন্তান প্রসবিনী হওয়া।
রাসুল সঃ ইরশাদ করেছেন-
তোমরা প্রেমময়ী, অধিক সন্তানপ্রসবিনী বিবাহ কর। (আবু দাউদ)
পাএী যদি বিবাহিত না হয় এবং তার বন্দ্ব্যাত্ব সংক্রান্ত কোন কিছু জানা না যায়,সে খেেএ সুস্হ্য ও যুবতি দেখে বিয়ে করা উওম।কেননা সুস্হ ও যুবতি নারীরাই সাধারনতঃঅধিক সন্তান দান করে থাকে।
রাসুল সঃ ইরশাদ করেছেন-
তোমরা প্রেমময়ী, অধিক সন্তানপ্রসবিনী বিবাহ কর। (আবু দাউদ)
পাএী যদি বিবাহিত না হয় এবং তার বন্দ্ব্যাত্ব সংক্রান্ত কোন কিছু জানা না যায়,সে খেেএ সুস্হ্য ও যুবতি দেখে বিয়ে করা উওম।কেননা সুস্হ ও যুবতি নারীরাই সাধারনতঃঅধিক সন্তান দান করে থাকে।
৬-
কুমারী হওয়া।
পাএী নির্বাচনে রমণী কুমারী হওয়াও একটি লখ্খণীয় বিষয়। হযরত যাবের রাঃ বিধবা মহিলা বিবাহ করেছেন জানতে পেরে, রাসুলসঃ তাঁকে বলেছিলেন, তুমি কুমারী নারী বিয়ে করনি কেন? তাহলে তুমি ও তার সাথে প্রণয় প্রমোদ করতে, সে ও তোমার সাথে প্রণয় প্রমোদ করত। ( বোখারী)
পাএী নির্বাচনে রমণী কুমারী হওয়াও একটি লখ্খণীয় বিষয়। হযরত যাবের রাঃ বিধবা মহিলা বিবাহ করেছেন জানতে পেরে, রাসুলসঃ তাঁকে বলেছিলেন, তুমি কুমারী নারী বিয়ে করনি কেন? তাহলে তুমি ও তার সাথে প্রণয় প্রমোদ করতে, সে ও তোমার সাথে প্রণয় প্রমোদ করত। ( বোখারী)
৭-
ভাল বংশের হওয়া।
পাএীর বংশগত দিক লখ্খ করা খুব প্রয়োজন। অর্থাৎ রমণী ভাল বংশের, ধর্মীয় পরিবারের মেয়ে হওয়া চাই।কেননা খুব শীঘ্রই তার উপর আপন সন্তানদের লালন পালন ও শিখ্খা দীখ্খার দায়িত্ব অর্পিত হবে। এ খেেএ সে নিজেই যদি শিষ্টা, সুশীলা ও মার্জিতা না হয়,তাহলে সে সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন পালন করতে ও শিখ্খা দীখ্খা দিতে ব্যর্থ হবে।
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন- "তোমরা তোমাদের পরবর্তী বংশধরদের জন্য উওম (ভাল বংশের)পাএী নির্বাচন কর।কেননা বংশধারা পরবর্তীদের মাঝে ক্রমাগত প্রবাহিত হয়।"
( আল হাদিস)
পাএীর বংশগত দিক লখ্খ করা খুব প্রয়োজন। অর্থাৎ রমণী ভাল বংশের, ধর্মীয় পরিবারের মেয়ে হওয়া চাই।কেননা খুব শীঘ্রই তার উপর আপন সন্তানদের লালন পালন ও শিখ্খা দীখ্খার দায়িত্ব অর্পিত হবে। এ খেেএ সে নিজেই যদি শিষ্টা, সুশীলা ও মার্জিতা না হয়,তাহলে সে সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন পালন করতে ও শিখ্খা দীখ্খা দিতে ব্যর্থ হবে।
রাসুল সঃ এরশাদ করেছেন- "তোমরা তোমাদের পরবর্তী বংশধরদের জন্য উওম (ভাল বংশের)পাএী নির্বাচন কর।কেননা বংশধারা পরবর্তীদের মাঝে ক্রমাগত প্রবাহিত হয়।"
( আল হাদিস)
৮-
রমণী নিকটাত্মীয় না হওয়া।
ইমাম গাযালী রহঃ বলেন- যদি অনাত্মীয়ের গুনাবলী সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে অবগত হওয়া যায় এবং সে অনাত্মীয় গুনাবলীর দিক থেকে আত্মীয়ের সমপর্যায়ে বা তার চেয়ে ভাল হয়; তাহলে উল্লিখিত কারণে অনাত্মীয়কে প্রাধান্য দেয়া ভাল।
ইমাম গাযালী রহঃ বলেন- যদি অনাত্মীয়ের গুনাবলী সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে অবগত হওয়া যায় এবং সে অনাত্মীয় গুনাবলীর দিক থেকে আত্মীয়ের সমপর্যায়ে বা তার চেয়ে ভাল হয়; তাহলে উল্লিখিত কারণে অনাত্মীয়কে প্রাধান্য দেয়া ভাল।
[প্রমাণ : তাখরিজে ইরাক্বী ২/৩৫, এহয়াউল উলুম ২/৩৬, তিরমিজি, আবু দাউদ, নাসাঈ, বোখারী]
0 comments:
Post a Comment